Wellcome to National Portal

পল্লী বিদ্যুৎ সংক্রান্ত অভিযোগের জন্য কল করুন ১৬৮৯৯ নম্বরে।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(বিডা) এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস লিংকঃ //bidaquickserv.org/

নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন। রকেট, বিকাশ, উপায়, শিওর-ক্যাশ, মাই-ক্যাশ, ইউ-ক্যাশ, রবি-ক্যাশ, জি-পে (গ্রামীণফোন) এর মাধ্যমে ঘরে বসে বাড়তি খরচ ছাড়া আপনার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন। সম্ভাব্য লোডশেডিং এর সিডিউল প্রকাশ করা হয়েছে। জ্বালানি সংকট মোকাবেলায়, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। রাত আটটার পর দোকান, শপিং মল, মার্কেট, বিপণিবিতান, কাঁচাবাজার ইত্যাদি বন্ধ রাখুন। এসি ব্যবহার পরিহার করুন। একান্তই এসি ব্যবহার করতে হলে তাপমাত্রা নূন্যতম ২৫ ডিগ্রি সে: রাখুন। সন্ধার সময় হতে রাত ১২টা পর্যন্ত মটর, ইস্ত্রি, ওভেন, সেচ পাম্প, লন্ডী, ওয়েল্ডিং মেশিন/ মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ, ইজি বাইক চার্জিং বন্ধ রাখুন। জরুরি প্রয়োজনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অভিযোগ কেন্দ্রের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করুন। বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন।


সামাজিক নিরাপত্তা





ঝড়ের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখার প্রধান কারণ হল তার/বর্তনী ছিড়ে গিয়ে যাতে দূর্ঘটনা না ঘটে।


আর বাজ পড়লে সেখানে অনেক বেশি হাই ভোল্টেজ আর হাই ফ্রিকোয়েন্সির সৃষ্টি হয়ে, এটা ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির জন্য ভাল না। নষ্ট হয়ে যেতে পারে।


বিদ্যুতের লাইনে/খুঁটিতে বাজ পড়লে খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে না, কিংবা ঝড়ের দাপটে তারে তারে পেঁচিয়ে গেলেও তেমন ক্ষতির সম্ভাবনা থাকেনা, কেননা সেখানে বিভিন্ন প্রটেকশন মডিউল ব্যবহার করা থাকে। বাজ পড়লে আপনা থেকেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, আবার তারে তারে পেঁচিয়ে গিয়ে ফল্ট হলেও আপনা থেকেই লাইনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

কিন্তু ঝড়ের সময় প্রচণ্ড বাতাসে কোন গাছ ভেঙে তারের উপর পড়তে পারে, কিংবা বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে গিয়ে মরণ ফাঁদ তৈরী হয়ে থাকতে পারে, অথবা জলাশয়ে কোন তার ছিড়ে পড়তে পারে, যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের জন্য ভয়ানক বিপদজনক। এসবের সংস্পর্শে আসলে জীবনহানির সম্ভাবনা প্রবল।



প্রতিটি বজ্রপাত গড়ে কয়েক লক্ষ ভোল্টেজের হয়, আর এর শক্তি এতটা বেশি যে এটা জমা করার মত প্রযুক্তি এখনো আবিষ্কৃত হয় নি।


বজ্রপাতের ফ্রিকোয়েন্সি রয়েছে, তাই বলা যেতে পারে এটা অলটারনেটিং পাওয়ার সরবরাহ করে(যদিও ব্যাপারটি এমন নয়। আসলে বজ্রপাত এসি বা ডিসি কোনটাই নয়। এটা বিশেষ ধরণের)। আর সরাসরি অলটারনেটিং পাওয়ার জমা করার কোন উপায় নেই, কেননা ফ্রিকোয়েন্সি জমানোর মত বিষয় নয়।


এজন্য বজ্রপাতকে জমা করতে চাইলে প্রথমে একে ডিসি (ডাইরেক্ট কারেন্ট) তে রূপান্তরিত করতে হবে। এরপর এর শক্তিকে কোন ব্যাটারী/স্টোরেজ যন্ত্রে জমা করতে হবে।


এখানেই সবচেয়ে বড় অসুবিধা। কেননা এত বেশি ক্ষমতা ধারণ করার মত ব্যাটারি আবিষ্কৃত হয়নি, হয়তো অদূর ভবিষ্যতে হবে, আর একটা সমস্যা হল দ্রুত চার্জিং, বজ্রপাতের গড় স্থায়িত্ব সাধারণত ৩০ মাইক্রোসেকেন্ড ( 

10

6

s

 ) হয়, এই অল্প সময়ের মধ্যে বজ্রপাতের পাওয়ার বা ক্ষমতা থাকে 10^{12} ওয়াট বা ১ টেরা ওয়াট। এই উচ্চ ক্ষমতা কাজ করে বায়ুমণ্ডল গরম করে প্রচণ্ড শব্দ তৈরীতে। এখন, বজ্রপাতের সম্পূর্ণ চার্জ ব্যাটারিতে জমা করতে চাইলে পুরো ব্যাটারিটি ৩০ মাইক্রোসেকেন্ডের মধ্যেই চার্জ হতে হবে, কিন্তু এত দ্রুত চার্জ করার মত কোন উপায় এখনো আবিষ্কৃত হয় নি, তবে ভবিষ্যতে যে হবে না, তা জোর দিয়ে বলা যায় না, ধারণা করা যায় অবশ্যই এমন প্রযুক্তি অচিরেই উদ্ভাবিত হবে।

বৃষ্টি হলে বিদ্যুৎ চলে যায় কেন?

ভাই এটি মূলত আমাদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবেই করা হয়।


বৃষ্টি হলে অনেক সময় ঝড়ো হাওয়ার কারনে বৈদ্যুতিক তার বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। আর যার ফলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। আর এমনটা বহুবার হয়েছেও। আমাদের এলাকাতেও হয়েছে। তাছাড়া বৃষ্টিতে বর্জপাতে অনেক সময় টিভি,ফ্যান,ফ্রিজ সহ বৈদ্যুতিক যন্ত্র নষ্ট হয়ে যায়। আর তাই এ সময় বিদ্যুত সংযোগ বন্ধ রাখা হয়.